Monday 31 August 2015
Sunday 30 August 2015
সম্পূর্ণ নতুন একটি ট্রিক্স নিয়ে আজ আবারও হাজির হলাম আপনাদের মাঝে। আমাদের অনেকেরই ইমেইল কিংবা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট একের অধিক। অনেক সময় দেখা যায় বিভিন্ন কাজের জন্যে দুইটা ইমেলই এক সাথে খুলতে হয়।কিন্তু একই সময়ে একাধিক অ্যাকাউন্টে ঢোকা (লগইন) সহজ নয়। অনেকেই একটি অ্যাকাউন্ট থেকে বেরিয়ে (লগ-আউট) করে অন্য অ্যাকাউন্ট লগইন করে থাকেন। আবার সুবিধার জন্য আলাদা ব্রাউজার ব্যবহার করেন।
চাইলেই এখন মজিলা ফায়ারফক্স বা গুগল ক্রোম থেকে একাধিক আলাদা অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন। আজ আমি আপনাদের জানাবো কিভাবে দুইটি অ্যাকাউন্ট একই সাথে খোলা রাখবেন একটি ব্রাউজারে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে করা যায় এই কাজটি।
বর্তমানে প্রায় সব ব্রাউজারে ‘প্রাইভেট ব্রাউজিং’ নামে একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য যুক্ত থাকে। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে একাধিক আলাদা ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন একই সময়ে। সে ক্ষেত্রে ব্রাউজার তার মুড পরিবর্তন করে এবং কোনো ঠিকানা, কুকি, হিস্ট্রি বা ক্যাশ সংরক্ষণ করে না।
ব্রাউজার চালু করে প্রথমে যেকোনো ই-মেইল অ্যাকাউন্ট লগইন করুন। এরপর দ্বিতীয় অ্যাকাউন্ট লগইন করার জন্য Ctrl + Shift + N একসঙ্গে চেপে ইনকগনিটো মুড খুলুন। অথবা ক্রোম ব্রাউজারের ওপরের ডান পাশে মেনু থেকে New incognito Window-তে ক্লিক করলেই হবে। এখানে পরের অ্যাকাউন্টটি লগইন করে নিতে পারবেন। তাহলে এক ব্রাউজার থেকে একসঙ্গে দুটি অ্যাকাউন্টেই ঢোকা যাবে।
মজিলা ফায়ারফক্স চালু করে প্রথমে যেকোনো ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগইন করুন। এবার File মেনু থেকে New Private Window খুলুন অথবা CTRL + SHIFT + P চেপেও খুলতে পারেন। এটি সক্রিয় হয়ে গেলে এখানের অ্যাড্রেস বারে ঠিকানা লিখে অন্য যেকোনো ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগইন করতে পারবেন।
চাইলেই এখন মজিলা ফায়ারফক্স বা গুগল ক্রোম থেকে একাধিক আলাদা অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন। আজ আমি আপনাদের জানাবো কিভাবে দুইটি অ্যাকাউন্ট একই সাথে খোলা রাখবেন একটি ব্রাউজারে। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে করা যায় এই কাজটি।
যেভাবে দুইটি অ্যাকাউন্ট একটি ব্রাউজারে ব্যবহার করবেনঃ
বর্তমানে প্রায় সব ব্রাউজারে ‘প্রাইভেট ব্রাউজিং’ নামে একটা বিশেষ বৈশিষ্ট্য যুক্ত থাকে। এটি ব্যবহারের মাধ্যমে একাধিক আলাদা ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন একই সময়ে। সে ক্ষেত্রে ব্রাউজার তার মুড পরিবর্তন করে এবং কোনো ঠিকানা, কুকি, হিস্ট্রি বা ক্যাশ সংরক্ষণ করে না।
গুগল ক্রোম ব্রাউজারের জন্যঃ
ব্রাউজার চালু করে প্রথমে যেকোনো ই-মেইল অ্যাকাউন্ট লগইন করুন। এরপর দ্বিতীয় অ্যাকাউন্ট লগইন করার জন্য Ctrl + Shift + N একসঙ্গে চেপে ইনকগনিটো মুড খুলুন। অথবা ক্রোম ব্রাউজারের ওপরের ডান পাশে মেনু থেকে New incognito Window-তে ক্লিক করলেই হবে। এখানে পরের অ্যাকাউন্টটি লগইন করে নিতে পারবেন। তাহলে এক ব্রাউজার থেকে একসঙ্গে দুটি অ্যাকাউন্টেই ঢোকা যাবে।
ফায়ারফক্স ব্রাউজারের জন্যঃ
মজিলা ফায়ারফক্স চালু করে প্রথমে যেকোনো ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগইন করুন। এবার File মেনু থেকে New Private Window খুলুন অথবা CTRL + SHIFT + P চেপেও খুলতে পারেন। এটি সক্রিয় হয়ে গেলে এখানের অ্যাড্রেস বারে ঠিকানা লিখে অন্য যেকোনো ই-মেইল বা ফেসবুক অ্যাকাউন্ট লগইন করতে পারবেন।
খুব সহজেই এবার আপনি আপনার একাধিক অ্যাকাউন্ট একই ব্রাউজারে ব্যবহার করতে পারবেন।আজ এখানেই লগ আউট করছি। নতুন কোনো ট্রিক্স নিয়ে আবারও হাজির হবো আপনাদের মাঝে। ততোক্ষণ পর্যন্ত ভালো থাকুন এবং আমাদের সঙ্গেই থাকুন। --(Collected)
আমরা অনেকেই ল্যাপটপে অনেকক্ষন ধরে কাজ করতে অভ্যস্ত। কিন্তু ল্যাপটপ কেনার কয়েকমাস অতিবাহিত হওয়ার পরই ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ ব্যাকআপ দেওয়া কমে যায়। এর ফলে অনেকক্ষণ চার্জে লাগিয়ে রেখে কাজ করতে হয়। এর জন্যে অনেকেই খুবই বিব্রত। আজ আমি আপনাদের ল্যাপটপের ব্যাটারির চার্জ এবং যত্ন নেওয়ার খুব সহজ কিছু উপায় বলবো। এর ফলে ব্যাটারির হবে দীর্ঘস্থায়ী এবং চার্জও থাকবে অনেকক্ষণ। তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক উপায় গুলো কি কি -
ব্যাটারির চার্জ ২০ থেকে ৩০ শতাংশ অবশিষ্ট থাকলে তখনই এটি চার্জ করে নেওয়া ভালো। ল্যাপটপের চার্জের স্তর ১০০% হলে ব্যাটারি চার্জ নেওয়া বন্ধ করে সরাসরি বিদ্যুৎ থেকে শক্তি নিয়ে চলতে থাকে।ল্যাপটপের ব্যাটারি পুরো চার্জ করে কমপক্ষে ২ ঘণ্টা সময় দিয়ে ব্যাটারিকে ঠান্ডা করে নিন।
ব্যাটারির চার্জ ২০ থেকে ৩০ শতাংশ অবশিষ্ট থাকলে তখনই এটি চার্জ করে নেওয়া ভালো। ল্যাপটপের চার্জের স্তর ১০০% হলে ব্যাটারি চার্জ নেওয়া বন্ধ করে সরাসরি বিদ্যুৎ থেকে শক্তি নিয়ে চলতে থাকে।ল্যাপটপের ব্যাটারি পুরো চার্জ করে কমপক্ষে ২ ঘণ্টা সময় দিয়ে ব্যাটারিকে ঠান্ডা করে নিন।
- পুরোপুরি (ফুল) চার্জ হয়ে গেলে বৈদ্যুতিক সংযোগ থেকে চার্জার খুলে নিয়ে ব্যাটারি থেকে ল্যাপটপ চালান। সব সময় চার্জার যুক্ত করে রাখা ঠিক নয়, এতে অতিমাত্রায় গরম হয়ে ব্যাটারি তার কর্মক্ষমতা হারায়।
- দুই ঘণ্টা পর আবার ল্যাপটপ চালু করে ডেস্কটপের ডান পাশে নিচে ব্যাটারির আইকনে ডান ক্লিক করে Power Option চালু করুন। এখানে পাওয়ার প্ল্যান থেকে Balanced (recommended)-এর Change plan settings-এ ক্লিক করুন। আবার Change Advanced power settings-এ ক্লিক করে সেটি খুলুন। এবার Battery-তে ক্লিক করে Critical battery action-এর on battery-তে Hibernate নির্বাচন করে দিন। এটি আগে থেকেও করে দেওয়া থাকতে পারে। তখন নতুন করে আর করার দরকার নেই। Critical battery level-এর on battery এবং Plugged in-এ ৫% নির্ধারণ করে দিন।
- কম্পিউটার হাইবারনেটে চলে যাওয়ার আগেই অন্য যেকোনো কাজ করে ব্যাটারির চার্জকে নিঃশেষ করে নিন। হাইবারনেট বিশেষ পাওয়ার সংরক্ষণ সুবিধা আছে। কাজ শেষে কম্পিউটার বন্ধ হলে ঘণ্টা খানেক পর আবারও চার্জ করে ব্যবহার করুন।
- উইন্ডোজ ভিস্তা এবং ৭ অপারেটিং সিস্টেমের কিছু ছবিভিত্তিক আবহ ও থিম ব্যাটারির স্থায়িত্ব কমায়। তাই যাঁদের ল্যাপটপে চার্জ কম থাকে, তাঁরা Windows 7 Basic Theme থিম ব্যবহার করুন। এটি ডেস্কটপে ডান ক্লিক করে Personalize-এ পাওয়া যাবে।
- চার্জ হচ্ছে এমন অবস্থায় কখনোই গেমস খেলা বা বেশি শক্তি লাগে এমন কোনো কাজ করবেন না। স্ক্রিন সেভার বেশি চার্জ খরচ করে। তাই এটি বন্ধ রাখুন।ল্যাপটপের সিডি বা ডিভিডি ড্রাইভে অযথা কোনো ডিস্ক রাখলে ডিস্ক ঘোরার সময় চার্জ খরচ হয় বেশি।
--take care of your self & your gadgets
Monday 17 August 2015
রঙিন করে নিন আপনার পিসির ফোল্ডারগুলো, মজার একটি সফটওয়ার. সফটওয়ারটি যারা আগে ব্যবহার করেননি তারা এখন ব্যবহার করে দেখুন, মজা পাবেন 100%. পিসির ফোল্ডার গুলোর একই কালার বার বার দেখতে দেখতে আর ভাল লাগেনা !!! তাই যদি ফোল্ডার গুলো রাঙিয়ে নেওয়া যায় তাহলে কেমন হয় বলুনতো? আজ আমি এই রকম ই দুটি সফটওয়্যার দেব যার দ্বারা আপনারা আপনাদের ফোল্ডার বিভিন্ন রঙ এ তো রাঙ্গাতে পারবেই সাথে বিভিন্ন সংখার আইকন এবং আরও আনেক কিছু. এর আগেও অনেকে অনেক এই রকম সফটওয়্যার দিয়েছে কিন্তু আমি অন্তত এইওটুকু বলতে পারি এগুলার মত আর একটাও নয়.
নিচে স্ক্রীনশুট
দুটাই ভাল এবং আলাদা আলাদা আইকন আছে.
ফোল্ডার মার্কার 1
আকার: 7.1 মেগাবাইটফোল্ডার মার্কার ২
আকার: 7.1 মেগাবাইট(. ডাউনলোড করার জন্য ফায়াফক্স ব্যবহার করুন. কেউ ডাউনলোড করতে না পারলে প্লিস নেগেটিভ টিউমেন্ট করবেন না.)
মূল বৈশিষ্ট্য:
- ফোল্ডার মার্কার প্রো আপনার অফিসে ব্যবহার করার অধিকার আছে
- ফোল্ডার মার্কার প্রো পরিবর্তন করতে পারে নেটওয়ার্ক ফোল্ডার আইকন. তাই আপনি যদি আপনার ল্যান কাস্টমাইজ করতে পারেন
- অতিরিক্ত আইকন অফিসের কাজে ফোল্ডার মার্কার প্রো রয়েছে
- ফোল্ডার মার্কার প্রো আপনি করতে পারবেন 'চিহ্নিত করুন ফোল্ডার' পপআপ মেনু পরিবর্তন আপনার নিজের প্রয়োজনের জন্য আপনি এটা কাস্টমাইজ করতে পারেন
- ফোল্ডার মার্কার প্রো ফোল্ডার আইকন পরিবর্তন জন্য দুটি অতিরিক্ত বিকল্প উপস্থিত রয়েছে: "সব সাবফোল্ডার নির্বাচিত আইকন ব্যবহার করা হবে" "বণ্টনযোগ্য কাস্টমাইজড ফোল্ডার তৈরি করুন" (পোর্টেবল) এবং
- ফোল্ডার মার্কার প্রো দ্বারা ফোল্ডার চিহ্নিত করতে পারেন অগ্রাধিকার দ্বারা (উচ্চ স্বাভাবিক, কম), সম্পূর্ণ কাজ ডিগ্রী (কাজ, অর্ধকৃত পরিকল্পিত,) কাজ অবস্থা দ্বারা, (অনুমোদিত, মুলতুবি হয়েছে, বাতিল) এবং দ্বারা তথ্য প্রকার অন্তর্ভুক্ত একটি ফোল্ডার (কাজ ফাইল, গুরুত্বপূর্ণ ফাইল, টেম্প ফাইল, ব্যক্তিগত ফাইল).
- ফোল্ডার মার্কার প্রো পারেন একটি ফোল্ডার এর রঙ পরিবর্তন, স্বাভাবিক অন্ধকার এবং আলো যুক্তরাষ্ট্র
- ফোল্ডার মার্কার প্রো পরিবর্তন ফোল্ডার একটি পপ-আপ মেনু মধ্যে থেকে আইকন ফোল্ডার. একটি ফোল্ডার চিহ্নিত করার জন্য, এমনকি প্রোগ্র্যাম চালাতে আপনাকে প্রয়োজন হবে না!
- ফোল্ডার চিহ্নিতকারী এর পপআপ মেনু সুবিধাজনক বিভাগ রয়েছে সাবমেনু .
- ফোল্ডার মার্কার প্রো একটি রয়েছে ব্যবহারকারী আইকন ট্যাব আপনি একটি যোগ করতে পারেন যেখানে সীমাহীন তাদের সঙ্গে ফোল্ডার আপনার পছন্দের আইকন পরিমাণ এবং চিহ্নিত. এটা সহজ!