অজানাকে জানার লক্ষে...

Thursday 11 August 2016

অনলাইল শপ তৈরির জন্য ছোট খাটো নোট

অনলাইল শপ তৈরির জন্য ছোট খাটো নোট
Collected from Nazmul Sakib Arab (Fabricloud Apparels)

 Courtesy by Fabricloud Apparels
-------------------------- অনলাইন শপ করার কথা অনেক দিন ধরে হয়তো মাথায় রেখেছেন কিন্তু কিভাবে কি করবেন এখনো সিউর হতে পারেন নি হয়তো। তাই আপনাদের জন্য লিখা টা হয়তো কোন অংশে কাজে দিলেও দিতে পারে। আমি পয়েন্ট টু পয়েন্ট লিখার চেষ্টা করছি সংক্ষেপে এরপরও কিছু জানার থাকলে কমেন্ট করলেই হবে। যা যা লাগবে- ১. কি দিয়ে শুরু করবেন। ২. পেজ কখন খোলা দরকার। ৩. বাজেট কত হওয়া উচিত। ৪. প্রোডাক্ট কোথায় পাবে। ৫. ডেলিভারি কি করে দেবেন। ৬. স্পন্সর কি করে দেবেন। ৭. পরিচালনা (গুরুত্বপূর্ণ) ।
 Courtesy by Fabricloud Apparels
 Courtesy by Fabricloud Apparels
(বিজনেস ডিল)- আপনি হয়তো ভাবছেন আমি এই ব্যপারে কিছু জানি না। প্রথমেই যেটা ভাবুন, কি নিয়ে আপনি শুরু করতে চাচ্ছেন। অনলাইন এ হাজার হাজার শপ আছে, যারা রেগুলার তাদের কে সি ফাস্ট দিয়ে রাখুন। দেখুন ওরা কি নিয়ে কাজ করছে। যেই জিনিস এর ট্রেন্ড কম চালু আছে সেটা নিয়ে শুরু করতে পারেন। . - পেজ খুলার জন্য ফেসবুকের Create page অপশন গিয়ে, একেবারেই প্রথম ঘর টিতে ক্লিক করে, সেখান থেকে পেজের কেটাগরি পাবলিক বিজনেস সিলেক্ট করে, না ঠিকানা দিয়ে পেজ খুলবেন তাহলে আপনি ফেসবুক এর রিভিও অপশন টি পাবেন আর না হয় পাবেন না। আপনার প্রোডাক্ট রেডি হওয়ার ৫ দিন আগে থেকে পাবলিসিট করতে পারেন। এর আগে পেজ খুলে দরকারের বাইরে কোন কিছু পোস্ট করলে সেটা যদি ভিউয়ার লাইক না করে তাহলে ফেসবুক এর নিয়ম অনুযায়ী আপনার পেজের কোন পোস্ট আর সেই ভিউয়ার নিউজ ফিড এ যাবে না। . - আপনার কত টাকা নিয়ে নামলে হবে সেটা নিয়ে থমকে যান হয়তো। আসলে সেটা ১০ হাজার দিয়েও শুরু করা সম্ভব। আরো কমে অনেকেই করেছেন হয়তো।। আমি নিজেই করেছিলাম। ২ মাস এর মাথায় আমার মাসে ১ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার সেল হয় , :) (আলহামদুল্ললিলাহ) . - প্রোডাক্ট কোথায় পাবেন সবচেয়ে বড় কথা। প্রথম কথাই হচ্ছে আপনাকে অমানুষিক খাটতে হবে আপনার পেজের জন্য। এমন কোয়ালিটির প্রোডাক্ট দিতে হবে যেন যেটা মার্কেটে দাম বেশি এবং আপনার থেকে খারাপ কোয়ালিটি মেইন্টেইন করে । কোয়ালিটির উপরে কোন ওষুধ নাই এই লাইনে। কাপড় রিলেটেট যদি কোন প্রোডাক্ট হয় সে ব্যপারে সম্পূর্ন আমি সহয়তা করবো। আমার নিজের ই বাইং হাউজ আছে, ফেক্টরি আছে। যদি কোন কাপড় দিয়ে শুরু করতে চান সে ব্যপারে ফটোগ্রাফি থেকে শুরু করে পাবলিশিং এর দায়িত্ব আমি নিজেই করে দি। আর যদি কসমেটিক বা অন্য সামগ্রি হয় তাহলে নির্ধারিত গ্রুপে হেল্প চেয়ে পোস্ট করুন। তবে যা করেন অবশ্যই কোয়ালিটি ফাস্ট। স্টক লট কিনা থেকে বিরত থাকবেন কেনন এগুলো ক্লাসি কাস্টমারদের কে দেয়া যাবে না বলেই নাম স্টকলট। . - আপনি হয়তো বাসায় বাসায় গিয়ে দিতে পারবেন না প্রোডাক্ট গুলো, যদি আপনার কোন প্রবলেম না থাকে। সেক্ষেত্রে অনেক কুরিয়ার সার্ভিস আছে যারা ৫০-৭০ টাকার মধ্য কাস্টমারের বাসায় প্রোডাক্ট পৌঁছে দেয়। এক্ষেত্রে ওরা আপনার বাসায় এসে প্রোডাক্ট নিয়ে যাবে আবার বাসায় টাকা দিয়ে যায়। শুধু ওদের ওয়েভ এ ঢুকে রেজিষ্ট্রেশন করলেই হয় ফ্রি। ecourier.com আপনার কাজে লাগতে পারে( আরো আছে এমন)। ঢাকার বাহিরের পন্যের ক্ষেত্রে আপনি এস.এ পরিবহনে গিয়ে দিয়ে আসতে পারেন এক্ষেত্রে কাস্টমার এর প্রোডাক্ট এস.এ পরিবহনের শাখা থেকে এসে কালেক্ট করতে হয় নিজ নিজ এলাকার। যদি ভেবে থাকেন তাহলে কি ওরা কষ্ট করে এসে নেবে? আসলে নেয় ওরা। সবচেয়ে বেশি বিজনেস আপনার ঢাকার বাহিরেই হবে, এক্ষেত্রে এস.এ পরিবহনের সাথে কোন ধরনের চুক্তি করা লাগে না। আপনি আপনার পার্সেল নিয়ে ওদের কাছে যাবেন অবশ্যই চালান সহ (না থাকলে মাইক্রোস্ট ওয়ার্ডে গিয়ে একটা ডাউনলোড করে নিন অনেক আছে, না পেলে নক দেবেন আমাকে)। বুকিং এর খরচ ওরা ১০০ টাকা রাখবে। প্রোডাক্ট রিসিভ হলে আপনি ওদের কাছ থেকে ফোন পাবেন টাকা রিসিভ করার জন্য। আর যারা প্রোডাক্ট নেবে না সেটা ফ্রি তে রিটার্ন চলে আসবে। (ওরা প্রোডাক্ট হেম্পার করে না) . - সবচেয়ে ইম্পর্টেন্ট পার্ট। বোরিং হয়েন না,একটু মনোযোগ দিন। স্পন্সর ছাড়া আপনি এই লাইনে দরিদ্র। ফেসবুক স্পন্সর হচ্ছে টাকার বিনিময়ে আপনার প্রোডাক্ট টি অন্য কারো নিউজফিড ই পৌঁছে দেয়া। বলতে পারেন কাইন্ড অফ রাস্তার বিল বোর্ড আর কি। এজন্য আপনার একটি মাস্টার কার্ড লাগবে। যাদের ক্রেডিট কার্ড আছে ভালো আর যাদের নেই তারা bdcard.co.uk এই ওয়েবসাইট থেকে ২৫০০ টাকা বিকাশ এ রিজার্জ করে একটি কার্ড করে নেবেন। টাকাটি ওরা ডলার করে আপনার একাউন্টে যোগ করে দেবে। ৩ দিনের মধ্য আপনাকে ওরা একটা কোড আর আইডি দেবে যেটা দিয়ে আপনি স্পন্সর করতে পারবেন। কিন্ত আপনার এই কার্ডে মাসে ৬৪ ডলার এর বেশি খরচ করতে পারবেন না। ওদের অনেক লিমিটেশন আছে। আর কার্ডে মাস শেষে একেবারে আপনার সব স্পন্সর এর টাকা কাটে আলাদা আলাদা করে চার্জ করা হয় না। সেক্ষেত্রে ৮২ টাকা করে হিসাব করে নিজ দায়িত্বে খরচ করবেন, টাকা শেষ হওয়ার পর্যায়ে এলে বিকাশে ওদের এজেন্ট নাম্বার এ টাকা দিয়ে আবার রিচার্জ করে নিন। . - সবশেষে পরিচালনা। আর একটু বাকি পড়েন এটুকু আরো ইম্পর্টেন্ট। আপনি এক্সেল এ একটা ফাইল তৈরি করবেন যেখাবে কাস্টমারের নাম, নাম্বার, ঠিকানা, প্রোডাক্ট, ডেলিভারি ডেট, সেলিং প্রাইস এই টাইপের কিছু ঘর করে যেখানে কাস্টমারদের সব ইনফরমেশন গেদার করতে পারবেন। বিকল্প আছে অনলাইন সফটয়্যার কিন্তু সেটা আপনার জন্য ব্যয়বহুল। ওডার ঠিক মত নিন, ঠিক মত ডেলিবারি করুন। আর আপনি যেই প্রোডাক্ট টা ফটোশুট করিয়ে স্পন্সর করাবেন চেষ্টা করবেন সেই প্রোডাক্ট টা কমপক্ষে যেন আপনার কাছে ২০ পিস থাকে সেম জিনিস ই। কেননা আপনি যখন প্রোডাক্ট স্পন্সর দেবেন অথচ একটু পরেই প্রোডাক্ট আউট অফ স্টক অতচ তখনো সেম জিনিসের অর্ডার নিচ্ছেন না সেক্ষেত্রে টেকনিকালি আপনার লস কেননা আপনার ব্যাকরাউন্ডে স্পন্সর রানিং, আর ৫ ডলার এ ভালো প্রোডাক্ট এমনেতেই ২০ টা সেল হয় ই। (কারও ফটোগ্রাফি নিয়ে ধিদা থাকলে গ্রুপে পোস্ট কিংবা আমাকে নক দিলেও হবে আমি করে দেব) পার্টানার ১ জনের বেশি না থাকাটাই শ্রেয় খেয়াল রাখবেন, পেজ কে রেগুলার রাখার চেষ্টা করুন, ঈদে, পুজায়, ছুটিতে পিকচার আপলোড দিয়ে কাস্টমার দের সাথে মিশতে চেষ্টা করুন, কারোও ডেলিভারী ডিলে হলে তাকে ৫% ছাএ দিয়ে দিন। টি-শার্ট গিফ করুন লাকি কয়েক জনকে। (টি-শার্ট বানাতে ১০০ টাকার বেশি খরচ হয় না) । আর কিছু বলার নাই। তবে গত ৬০ দিনের এক্সপিরিমেন্ট এ বলতে পারি। কোয়ালিটি দেবেন মানুষের ভালোবাসা পাবেন, আমার গত ৬০ দিলে ৩৫৯ পিস জিন্স সেল হয়েছে ৮০০ টাকা করে। দিন টু দিন বাড়ছে। তাও মাত্র ২ টা পেন্ট :D এখন কোরবানী ঈদের জন্য পাঞ্জাবির দিকে এগুচ্ছি। পেজ এ ১০০ আইটেম দিয়ে হিজিবিজি করবেন না। একটা নিদিষ্ট টাইম ধরুন প্রতি ৩ মাসে প্রোডাক্ট চেঞ্জ করুন। তাহলে অন্য কেউ হয়তো আপনার পেজ সাজেস্ট করতে পারবে ওই পেজ এ এটা পাবেন। কিন্ত হরেক রকম জিনিস থাকলে ব্যপারটা বিধঘুটে। ধরতে পারেন নেলপালিশ এর দোকানে পাঞ্জাবি সেল করা মানায় না আর কি। . আরো কারো কাছে লাইক ভিক্ষা চাবেন না, নট ইভেন ফেন্ড, স্পন্সর আপনাকে লাইক এনে দেবে, আরো ছোট হোক বড় হোক সবার কাছে সাজেশন চাইবেন, এটাও আপনার পেজের পাবলিসিটি হিসেবে কাজ করবে। (সাজেশন কাজে লাগাতে হবে এমন কোন কথা নেই)। ওয়েবসাইট এর জন্য আপাদত storrea.com এ আপনার প্রোডাক্ট গুলোস ফ্রি ওয়েভ করতে পারবেন, প্রথম অবস্থায় ডোমেইন লাগবে না। আর অনেক সাইট থেকে আপনি কল পাবেন আমরা আপনার প্রোডাক্ট বেচে দেব, একাউন্ট খুলে দেব, আমাদের সাইটে ডেলি ১ লক্ষ ভিজিটর, আপনার সেল হবে, শুধু প্রোডাক্টের ১২% দাম আমাদের দেবেন, একেবারেই সোজা বাংলায় না করে দিন, এদের কথায় গলবেন না, প্রথম অবস্থাই এগুলো কিছু দরকার নাই। . ধন্যবাদ পড়ার জন্য। আর কিছু দরকার হলে কমেন্ট করবেন অথবা মেসেজ করবেন :)For any complain or suggestion message me on here Nazmul Sakib Arab

Wednesday 27 July 2016

How to Generate QR Code? -কিভাবে QR Code Generate করবেন?

কিভাবে QR Code Generate করবেন?



QR Code

আমরা বিভিন্ন পণ্যে অথবা বিভিন্ন জায়গায় ছোট-ছোট সাদা-কালো বর্গাকৃতির মিশেলে একপ্রকার ছবি দেখতে পাই। যা QR Code নামে পরিচিত।এই QR Code এ বিভিন্ন ধরণের information থাকে যা বিশেষ Scanner বা স্মার্ট ফোনের QR Code Scanner দ্বারা Read করা যায়।  এই Code গুলোতে বিভিন্ন ধরণে Text, URL, Contact Number, Contact Address, Product Description ইত্যাদি দেওয়া থাকে। 

আমরা চাইলে আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী নিজেই QR Code তৈরী করতে পারি। তবে দেখা যাক কিভাবে QR Code তৈরী করা যায়?

১. প্রথমে QR Code Generator লিখে Google Seach দিন। অনেক Website পাবেন যারা QR Code ফ্রীতে তৈরী করে দেয়। যেকোনো একটিতে ক্লিক করুন। অথবা এখানে ক্লিক করুন
২. আপনি কোন প্রকারের QR Code তৈরী করতে চান সিলেক্ট করুন। 
৩. ইনপুট Text box এ আপনার আপনার information দিন। 
৪. Create QR Code -এ ক্লিক করুন। দেখুন ডানপাশে আপনার লিখা টেক্সট গুলার QR Code তৈরী হয়ে গেছে। 
৫. এখন Download Button - এ  ক্লিক করে Code - টি Download  করে নিন এবং আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করুন। 



Process -টি ভিডিও তে দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।





Wednesday 20 July 2016

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য আবেদন

কোথায় যাবেনঃ ডিএমপির সদর দপ্তরে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সেন্টারে সবসময় প্রস্তুত আছে একঝাঁক পুলিশ সদস্য। যারা এ সংক্রান্তে কাজগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় বসবাসরত নাগরিকগণ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে সরাসরি যোগাযোগ করুন। ডিএমপি সদর দপ্তর, কক্ষ নং-১০৯, হেল্প লাইনঃ- ০১১৯১-০০৬৬৪৪ এবং ০২-৭১২৪০০০।
প্রদেয় সেবা সমূহঃ
ঢাকা মেট্রোপলিটন থানা এলাকার নাগরিকগণের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ০১ (এক) সপ্তাহের মধ্যে প্রদান করা হয়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ‘পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়’ কর্তৃক সত্যায়িত করে দেওয়া হয়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রার্থীর চাহিদা মতে কুরিয়ার সার্ভিস এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে বাসায় পৌছে দেওয়া হয়।
শুক্রবার ও সরকারী ছুটির দিন ব্যতিত প্রতিদিন সকাল ০৯ টা হইতে বিকাল ০৫ টা পর্যন্ত সেবা প্রদান করা হয়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হলে যা করতে হবেঃ
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বরাবর সাদা কাগজে আবেদন পত্রের সাথে যা যা লাগবে-
পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি (অবশ্যই ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে।) বাংলাদেশ ব্যাংক/সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখা হতে ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা মুল্যমানের ট্রেজারী চালান। চালানের কোড নাম্বার (১-২২০১-০০০১-২৬৮১)
পাসাপোর্টের স্থায়ী কিংবা অস্থায়ী ঠিকানা যে কোন একটি অবশ্যই ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার অভ্যন্তরে হতে হবে এবং অবশ্যই ঐ ঠিকানায় অবস্থান করতে হবে।
যারা বিদেশে অবস্থান করছেন তাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য যে দেশে অবস্থান করছেন সে দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস/হাইকমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্তৃক পাসপোর্টের ফটোকপি সত্যায়িত থাকতে হবে।
মেশিনরিডেবল পাসপোর্টে (এম.আর.পি) যদি ঠিকানা উল্লেখ না থাকে সেক্ষেত্রে, পাসপোর্টে যে স্থায়ী/বর্তমান ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে তার প্রমাণ স্বরুপ স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার এর সনদ পত্র /জাতীয় পরিচয় পত্র/ জন্ম নিবন্ধন সনদ পত্র এর ফটোকপি ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে দখিল করতে হবে।
স্পেনে যাওয়ার জন্য যারা- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার আবেদন করবেন তারা সচিব, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বরাবর উল্লেখিত কাগজ পত্র সহ তাদের আবেদন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের বহিরাগমন শাখা-০৩ এ দাখিল করতে হবে।
আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পর প্রদত্ত টোকেনটি ডেলীভারীর দিন অবশ্যই নিয়ে আসতে হবে।
আবেদন পত্র জমা দেওয়ার এক সপ্তাহ পর অত্র অফিস হতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
যাদের পাসপোর্টে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরের ঠিকানা দেওয়া আছে তারা সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপার, জেলা বিশেষ শাখা বরাবর উল্লেখিত কাগজ পত্র সহ আবেদন করতে হবে।
(আবেদনের নমুনা কপি)
বরাবর
পুলিশ কমিশনার
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, ঢাকা।
বিষয়ঃ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য আবেদন।
জনাব
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারীর এই মর্মে আবেদন করিতেছি যে, আমি/ আমার … … … … … … … … … …
এর বিদেশ যাওয়া/ স্থায়ীভাবে বসবাস করার … … … … … … … … … … জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের প্রয়োজন। আমি/আমার … … … … … … … … … …
এর পাসপোর্ট অনুযায়ী বৃত্তান্ত নিম্নরূপ নাম… … … … … … … … … … পিতা/স্বামী … … … … … … … … … … ঠিকানা … … … … … … … … … …পাসপোর্টের নম্বর… … … … … … … … …
ইস্যুর তারিখ… … … … … … … … … … মেয়াদ উর্ত্তীণের তারিখ… … … … … … … … … … ..স্থান … … … … … … … … … …
অতএব, মহোদয়ের নিকট আবেদন এই যে, আমি যাতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে পারি তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে মর্জি হয়।
তারিখ-
সংযুক্ত:
১। পাসপোর্টের ফটোকপি (সত্যায়িত)।
২। ব্যাংক চালানের মূলকপি।
বিনীত নিবেদক
… … … … … … … … … …
ঠিকানা:-
ফোন নং…. … … … … … … … … …
তথ্য উৎসঃ ডিএমপি নিউজ

Monday 18 July 2016

গলফার সিদ্দিকুরের অলিম্পিক যাত্রা

গলফার সিদ্দিকুর রহমান ২য় বাংলাদেশী ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব যিনি  অলিম্পিক গেমসের  জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন । গত রবিবার, ১০ জুলাই  ২০১৬  তারিখে  তিনি RIO 2016 গেমসের জন্য চূড়ান্ত তালিকায় ৫৬ তম স্থান অর্জন করেন । ২০১৬ সালের ১১ জুলাইয়ের মধ্যে গলফ রাঙ্কিংয়ে ৬০ এর মধ্যে থাকতে পারলেই সিদ্দিকুর সরাসরি অংশ নেয়ার সুযোগ  পেতেন অলিম্পিক গেমসে।
১৯৮৪ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত অলিম্পিক থেকে নিয়মিত অংশ নিয়ে আসছে বাংলাদেশ। আগে বাংলাদেশি ক্রীড়াবিদদের অলিম্পিকে জায়গা করে নিতে হতো বিশেষ কোটা ওয়াইল্ড কার্ডের মাধ্যমে। এর আগে ১৯৯২ সালে বার্সেলোনা অলিম্পিকে শুটিংয়ের ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে কোয়ালিফাই স্কোর করে প্রথম বাংলাদেশি হিসাবে সরাসরি মূল  পর্বে  অংশ নেন এদেশের কৃতী শুটার কাজী শাহানা পারভীন ।


১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ২০ নভেম্বর সিদ্দিকুর রহমানের জন্ম মাদারীপুরে। পারিবারিক নাম মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর বাবা আফজাল হোসেন এবং মায়ের নাম মনোয়ারা বেগম। চার ভাইয়ের মধ্যে সিদ্দিকুর তৃতীয়।  জন্ম থেকেই প্রচন্ড দারিদ্রতার মধ্যে বেড়ে উঠেন তিনি। স্বাধীনতার পরপর বাবা আফজাল হোসেন পুরো পরিবার নিয়ে পেটের দায়ে এসে উঠেছিলেন ঢাকার খানিক বাইরে ধামালকোটের বস্তিতে। সেই বস্তিতে বেড়ে উঁঠতে উঁঠতে সিদ্দিকুর একসময় পাশের বাড়ির এক ছেলের সাথে চলে যান ঢাকাস্থ কুর্মিটোলায় অবস্থিত সেনাবাহিনীর গলফ ক্লাবে। সেখানে 'বলবয়' হিসেবে বল কুড়ানোর কাজ করতে শুরু করেন, তখন তিনি পড়তেন দ্বিতীয় শ্রেণীতে। এভাবে তাঁর সামান্য কিছু আয় হতে থাকে। আর পাশাপাশি কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয় এই খেলার।
একসময় 'বলবয়' থেকে 'ক্যাডি' পদে পদোন্নতি হয় তাঁর। এবারে তিনি খেলোয়াড়দের পেছন পেছন তাদের সরঞ্জাম বহন করার এবং টুকটাক সহায়তা করার সুযোগ পান। আর এভাবে এই খেলার প্রতি তার অনুরাগ জন্মে। তিনি বেতনের জমানো টাকা দিয়ে লোহার দোকানে গিয়ে লোহার রড দিয়ে গলফ ক্লাবের মতো একটা কিছু তৈরি করে নেন। পড়ালেখার পাশাপাশি ক্যাডি'র দায়িত্ব পালন করেও সিদ্দিক তখন তার নতুন লোহার ক্লাব দিয়ে গলফ চর্চা করতেন।
২০০০ সালের দিকে বাংলাদেশের গলফ ফেডারেশনের উদ্যোগে দেশে প্রতিযোগিতামূলক গলফে বলবয়-ক্যাডি হয়ে আসা সুবিধাবঞ্চিত গলফারদের সুযোগ করে দেয়া হয়। সেই সুযোগে কোচের অধীনে শুরু হয় সিদ্দিকুরের  পথ চলা । তাঁর মনোযোগ, আগ্রহ এবং ধৈর্য্য ছিল আর অন্য সবার থেকে অনেক বেশি, যার ফল তিনি অতি অল্প সময়ের মধ্যে পেতে থাকেন । সবাইকে আশ্চর্য করে দিয়ে তিনি জিততে শুরু করলেন । একে একে ১২টি অপেশাদার গলফ টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতে ফেললেন সিদ্দিক।
মনোযোগ, আগ্রহ এবং ধৈর্য্য ও অপেশাদার গলফে তাঁর সাফল্য তাঁকে টেনে নিলো পেশাদার গলফের দিকে এবং ২০০৮ সালে শুরু হয় তাঁর পেশাদার গলফের অগ্রযাত্রা । যথারীতি সেখানেও সাফল্য ধরা দেয় সিদ্দিকুরের । ২০০৮  ও ২০০৯ সালে ভারত ও বাংলাদেশ সার্কিটের ৪টি পোশাদার শিরোপা জিতেন সিদ্দিকুর।

Sunday 17 July 2016

গিটার বাজান গুগলে ! - Google Guitar

Thursday 25 February 2016

জেনে নিন সহজেই ভারতীয় ভিসা পাবার উপায়


জেনে নিন সহজেই ভারতীয় ভিসা পাবার উপায়
আসুন জেনে নেই কোথায় এবং কিভাবে ভারতীয় ভিসা পাওয়া যাবে সহজেই ।

ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র
কূটনীতিক এবং প্রাতিষ্ঠানিক পাসপোর্টধারী ছাড়া সবধরনের ভিসা আবেদনকারীর আবেদন গ্রহণের কাজটি করে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র। তবে ভিসা আবেদন প্রক্রিয়াকরণ এবং সিদ্ধান্তের বিষয়টি নির্ভর করে হাই কমিশনের ওপর। আর ভিসা আবেদন করতে হবে অনলাইনে http://indianvisaonline.gov.in/visa/ সাইটটির মাধ্যমে।
বেশ কয়েক ধরনের ক্যাটাগরিতে ভারতীয় ভিসার আবেদন করা যায়:
  • কূটনৈতিক ভিসা,
  • বিজনেস ভিসা,
  • কনফারেন্স ভিসা,
  • এমপ্লয়মেন্ট ভিসা,
  • ইমার্জেন্সি ভিসা,
  • এন্ট্রি ভিসা,
  • জার্নালিস্ট ভিসা,
  • মেডিকেল ভিসা,
  • মিশনারি ভিসা,
  • স্টুডেন্ট ভিসা,
  • ট্যুরিস্ট ভিসা,
  • ট্রানজিট ভিসা,
  • রিসার্চ ভিসা,
  • দু’মাসের মধ্যে পুনঃপ্রবেশের অনুমতিসহ ভিসা,
  • জার্নালিস্ট ভিসা, ইত্যাদি।
ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রগুলো:
ভারতীয় ভিসাআবেদন কেন্দ্র,গুলশান, ঢাকাঠিকানা:লেক ভিউ, বাড়ি: ১২, সড়ক: ১৩৭, গুলশান-১, ঢাকা-১২১২, বাংলাদেশ।ফোন: 00-88-02-9893006, 8833632
মোবাইল ফোন: 0171 3389499
ফ্যাক্স: 00-88-02-9863229
মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসাআবেদন কেন্দ্র,ধানমণ্ডি, ঢাকাবাড়ি- ২৪, সড়ক: ২, ধানমণ্ডি, ঢাকা-১২১৫মেইল: info@ivacbd.comওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভিসা আবেদনপত্র গ্রহণ: সকাল ০৮:০০ টা থেকে দুপুর  ০১:০০ টা (রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার)
পাসপোর্ট ডেলিভারি: বিকাল ৩:০০ টা থেকে সন্ধ্যা সন্ধ্যা ০৬:০০ টা (রবিবার থেকে বৃহস্পতিবার)
ভারতীয় ভিসাআবেদন কেন্দ্র,মতিঝিলঢাকাঠিকানা:স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, সাধারণ বিমা ভবন, ২৪-২৫, দিলকুশা, বাণিজ্যিক এলাকা,ফোন00-88-02-9553371, 9554251
ফ্যাক্স00-88-02-9563991
মেইলinfo@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসাআবেদন কেন্দ্র,চট্টগ্রামঠিকানা:২১১১, জাকির হোসেন রোড, হাবিব লেন, চট্টগ্রাম।
(হলিক্রিসেন্ট হাসপাতালের বিপরীতে)
ফোন00-88 -031-2551100
ফ্যাক্স: 00-88-031-2524492
মেইল: ivacctg@colbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসাআবেদন কেন্দ্র,সিলেটঠিকানা:স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া, রোজ ভিউ কমপ্লেক্স, শাহজালাল উপশহর, সিলেট- ৩১০০টেলিফোন: 00-88-0821 – 719273
ফ্যাক্স00-88-0821-719932
মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট:  www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসাআবেদন জমাদানকেন্দ্রখুলনাঠিকানা:ড. মতিয়ার রহমান টাওয়ার, ৬৪, কেডিএ এভিনিউ, কেডিএ কমার্শিয়াল এরিয়া, ব্যাংকিং জোন, খুলনা-৯১০০টেলিফোন: 00-88-041-2833893
ফ্যাক্স: 00-88-041-2832493
মেইল: info@ivacbd.com
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com
ভারতীয় ভিসাআবেদন কেন্দ্র,রাজশাহীঠিকানা:মরিয়ম আলী টাওয়ার, হোল্ডিং নম্বর-১৮, প্লট নম্বর- ৫৫৭, দ্বিতীয় তলা, পুরাতন বিলসিমলা, গ্রেটার রোড, বর্ণালী মোড়, দ্বিতীয় তলা, ওয়ার্ড নম্বর-১০, রাজশাহী।ফোন: 88-0721-812534, 88-0721-812535
মেইল: info.rajshahi@ivacbd.com 
ওয়েবসাইট: www.ivacbd.com

ভিসা আবেদন ফি (অফেরতযোগ্য)
বাংলাদেশী পাসপোর্টধারীদের কোন ভিসা ফি প্রয়োজন হয় না, তবে ভিসা প্রসেসিং ফি দিতে হয়।
কেন্দ্রপ্রতিআবেদনপত্রেরজন্য ভিসাপ্রসেসিং ফি(টাকা)
গুলশান, ঢাকা৬০০
ধানমণ্ডি, ঢাকা৬০০
মতিঝিল, ঢাকা৬০০
রও পাসপোর্ট সংগ্রহ না করলে পাসপোর্টে থাকা স্থায়ী ঠিকানা বা বাংলাদেশ সরকারের যথাযথ দপ্তরে পাসপোর্ট পাঠিয়ে দেয়া হয়। তাই এ ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে যথাসময়ে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা উচিত। পাসপোর্ট ডেলিভারি সংক্রান্ত কোন সমস্যা বা অভিযোগের ক্ষেত্রে যোগাযোগ করা যেতে পারে নিচের ঠিকানাগুলোতে:

চট্টগ্রাম৬০০
সিলেট৭০০
খুলনা৭০০
রাজশাহী৬০০
পাসপোর্ট সংগ্রহ:
ভিসা আবেদনের সময় পাসপোর্ট জমা দেয়ার পর ওয়েবসাইটের মাধ্যমে জেনে নিতে হবে ভিসা ইস্যু হয়েছে কিনা আর ভিসা ইস্যুর পর ভিসা আবেদন কেন্দ্র থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে। তিন মাস পেরিয়ে যাওয়ার পরও পাসপোর্ট সংগ্রহ না করলে পাসপোর্টে থাকা স্থায়ী ঠিকানা বা বাংলাদেশ সরকারের যথাযথ দপ্তরে পাসপোর্ট পাঠিয়ে দেয়া হয়। তাই এ ঝামেলা থেকে রেহাই পেতে যথাসময়ে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র থেকে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা উচিত। পাসপোর্ট ডেলিভারি সংক্রান্ত কোন সমস্যা বা অভিযোগের ক্ষেত্রে যোগাযোগ করা যেতে পারে নিচের ঠিকানাগুলোতে:
ব্যবস্থাপক (প্রশাসন), ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, বাড়ি নম্বর: ১২, সড়ক: ১৩৭, গুলশান-১, ঢাকা।
ফোন: 02-8833632
ফ্যাক্স: 02-9863229
ই-মেইল: Info@ivacbd.com
অথবা
চিফ অপারেটিং অফিসার, ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্র, স্টেট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়া, উদয় টাওয়ার, গুলশান-১, ঢাকা। ফ্যাক্স: 02-8835602 ই-মেইল: manager@sbigb.com

ভারতীয় ভিসার নিয়মকানুন:
  • পাসপোর্টের মেয়াদ অন্তত ছয় মাস থাকতে হবে।
  • শিশুদের জন্য ভিসা আবেদনের ক্ষেত্রও আলাদা পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে।
  • অফিসিয়াল পাসপোর্টধারীদের ভিসা প্রয়োজন হয় না।
  • ভিসা আবেদন ফর্মটি সতর্কতার সাথে পূরণ করতে হবে কারণ যেকোনো ভুল তথ্যের দায় আবেদনকারীকেই নিতে হবে আর ভিসা ইস্যু হওয়ার পরই বরং ভ্রমণের বিস্তারিত পরিকল্পনা করা উচিত।
  • ২০১০ সাল থেকে চালু হওয়া নিয়মানুযায়ী কেবল অনলাইনে করতে হয় ভিসা আবেদন।
  • ঢাকা, খুলনা এবং বরিশাল বিভাগের বাসিন্দাদের অবশ্যই ঢাকার গুলশান অথবা মতিঝিলের ভারতীয় ভিসা কেন্দ্রে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। আর সিলেট, চট্টগ্রাম এবং রাজশাহী বিভাগের বাসিন্দাদের নিজ নিজ আঞ্চলিক ভিসা আবেদন কেন্দ্রে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। আর বাংলাদেশে অবস্থানরত বিদেশী নাগরিকদের আবেদনপত্র জমা দিতে হবে গুলশান অথবা মতিঝিলের ভিসা আবেদন কেন্দ্রে।
  • অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণের পর আবেদনপত্রের এক কপি এবং সাম্প্রতিক তোলা এক কপি পাসপোর্ট আকারের রঙিন ছবি জমা দিতে হবে।
  • অনলাইনে ভিসা আবেদন ফরম পূরণের পর আবেদনকারীর যে কপি তৈরি হয় তাতে আবেদনপত্র জমা দেয়ার তারিখ এবং সময় উল্লেখ করে দেয়া হয়। নির্ধারিত দিন এবং সময়েই আবেদনপত্র জমা দিতে হবে। তবে যথাসময়ে যাওয়া সম্ভব না হলে ঐদিনই অফিস সময়ের (সকাল ৮:০০-দুপুর ১২:০০) মধ্যে পৌঁছাতে পারলেও আবেদনপত্র জমা দেয়া যাবে।
  • অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণে কোন ভুল হলে সেটা সংশোধনের কোন সুযোগ নেই, তবে কোন ভুল হলে নতুন করে আবেদন ফরম পূরণ করা যাবে।
  • অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করলেই যে এপয়েন্টমেন্ট বা ফরম জমা দেয়ার তারিখ পাওয়া যাবে তা বলা যায় না। তারিখ ছাড়াই আবেদনকারীর কপি তৈরি হতে পারে। সাধারণত অনুমোদিত সীমার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ ভারতীয় ভিসা আবেদন করে আর তাই সবাইকে তারিখ দেয়া সম্ভব হয় না। আবেদন ফরম পূরণের পর তারিখ না পেলে পরবর্তী কোন এক সময় বা দিনে আবার চেষ্টা করতে হবে। তবে নতুন করে ফরম পূরণ করার দরকার নেই। পূর্বে আবেদন ফরম পূরণের সময় পাওয়া ওয়েব ফাইল নম্বর এবং জন্ম তারিখের মাধ্যমে ওয়েবসাইটে লগইন করে তারিখ পাওয়ার চেষ্টা করা যাবে। পেশাদার আবেদন ফরম পূরণকারীরা দিনে কয়েকবার চেষ্টার মাধ্যমে তারিখ পেতে সাহায্য করেন। আর আপনি নিজে চেষ্টা করলেও কয়েকদিন চেষ্টা করলেই তারিখ পেয়ে যাবেন।
  • আবেদন ফরম পূরণ করে তারিখ পাওয়ার পর সেটার প্রিন্ট কপি নিতে হবে। প্রিন্ট কপি নিতে ভুলে গেলেও অসুবিধা নেই, ওয়েব ফাইল নম্বর এবং জন্ম তারিখের সাহায্যে লগইন করে যেকোনো সময় প্রিন্ট আউট নিতে পারবেন।
  • কোন কারণ ছাড়া একাধিক তারিখের জন্য একাধিক ভিসা আবেদন করা ঠিক নয়। যুক্তিসঙ্গত কোন কারণ ছাড়া একাধিক তারিখের জন্য একাধিক ভিসা আবেদন করলে ভিসা ইস্যু নাও হতে পারে।
  • ভিসা আবেদন ফরম জমা দেয়ার পর আবেদনের অবস্থা বা স্ট্যাটাস জানতে টেলিফোন, ফ্যাক্স বা ই-মেইলের মাধ্যমে ভারতীয় ভিসা আবেদন কেন্দ্রে যোগাযোগ করা যেতে পারে, এক্ষেত্রে স্টিকার নম্বর বা পাসপোর্ট নম্বর উল্লেখ করতে হবে।
  • একজন ব্যক্তি সর্বোচ্চ পাঁচজনের জন্য আবেদনপত্র জমা দিতে পারেন, তবে তাদেরকে জমাদানকারীর পরিবারের সদস্য হতে হবে। বাবা-মা, সন্তান, স্বামী-স্ত্রী, এদের পরিবারের সদস্য ধরা হয়।
  • এছাড়া সংসদ সদস্য, বিচার বিভাগের সাথে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, প্রতিষ্ঠিত কোম্পানির চেয়ারম্যান, প্রধান নির্বাহী, ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবং তাদের পরিবারের সদস্যবৃন্দ এবং সত্তরোর্ধ্ব ব্যক্তিবর্গের হয়ে লিখিতভাবে ক্ষমতাপ্রাপ্ত প্রতিনিধিরা ই-টোকেনসহ আবেদনপত্র জমা দিতে পারেন।
  • সামরিক বাহিনী, পুলিশ বাহিনী বা নিরাপত্তা রক্ষায় নিয়োজিত বা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিবর্গকে নির্ধারিত ফরম্যাটে প্রোফর্মা জমা দিতে হয়।
  • সিকিম, কাশ্মীর, অরুণাচল, হিমাচল, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড, উতরাখন্ডসহ ভারতীয় কিছু এলাকায় যাওয়ার ক্ষেত্রে বিধিনিষেধ থাকায় সেসব জায়গায় যেতে হলে অতিরিক্ত ফরম পূরণ করে দিতে হয় এবং এসব ক্ষেত্রে ভিসা প্রসেসিংয়ে চার সপ্তাহ বা তার চেয়ে বেশি সময় দরকার হতে পারে।
  • ব্যবসা সংক্রান্ত কাজে ভারতে যেতে হলে বিজনেস ভিসা বা “বি” ভিসা এবং চাকুরী সংক্রান্ত কাজে ভারত যেতে হলে এমপ্লয়মেন্ট ভিসা বা “ই” ভিসা নিতে হবে।
  • ব্যবসায়িক উদ্দেশ্যে ভিসার জন্য আবেদন করতে হলে আর্থিক সামর্থ্যের প্রমাণের পাশাপাশি ব্যবসায়িক অভিজ্ঞতার পক্ষেও কাগজপত্র দেখাতে হবে। -(Collected)

জেনে নিন,বাংলাদেশ ব্যাংকের ডিরেক্টরের কাছ থেকে