অজানাকে জানার লক্ষে...

Wednesday 27 July 2016

How to Generate QR Code? -কিভাবে QR Code Generate করবেন?

কিভাবে QR Code Generate করবেন?



QR Code

আমরা বিভিন্ন পণ্যে অথবা বিভিন্ন জায়গায় ছোট-ছোট সাদা-কালো বর্গাকৃতির মিশেলে একপ্রকার ছবি দেখতে পাই। যা QR Code নামে পরিচিত।এই QR Code এ বিভিন্ন ধরণের information থাকে যা বিশেষ Scanner বা স্মার্ট ফোনের QR Code Scanner দ্বারা Read করা যায়।  এই Code গুলোতে বিভিন্ন ধরণে Text, URL, Contact Number, Contact Address, Product Description ইত্যাদি দেওয়া থাকে। 

আমরা চাইলে আমাদের প্রয়োজন অনুযায়ী নিজেই QR Code তৈরী করতে পারি। তবে দেখা যাক কিভাবে QR Code তৈরী করা যায়?

১. প্রথমে QR Code Generator লিখে Google Seach দিন। অনেক Website পাবেন যারা QR Code ফ্রীতে তৈরী করে দেয়। যেকোনো একটিতে ক্লিক করুন। অথবা এখানে ক্লিক করুন
২. আপনি কোন প্রকারের QR Code তৈরী করতে চান সিলেক্ট করুন। 
৩. ইনপুট Text box এ আপনার আপনার information দিন। 
৪. Create QR Code -এ ক্লিক করুন। দেখুন ডানপাশে আপনার লিখা টেক্সট গুলার QR Code তৈরী হয়ে গেছে। 
৫. এখন Download Button - এ  ক্লিক করে Code - টি Download  করে নিন এবং আপনার প্রয়োজন অনুযায়ী ব্যবহার করুন। 



Process -টি ভিডিও তে দেখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।





Wednesday 20 July 2016

পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য আবেদন

কোথায় যাবেনঃ ডিএমপির সদর দপ্তরে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট সেন্টারে সবসময় প্রস্তুত আছে একঝাঁক পুলিশ সদস্য। যারা এ সংক্রান্তে কাজগুলো আন্তরিকভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় বসবাসরত নাগরিকগণ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে সরাসরি যোগাযোগ করুন। ডিএমপি সদর দপ্তর, কক্ষ নং-১০৯, হেল্প লাইনঃ- ০১১৯১-০০৬৬৪৪ এবং ০২-৭১২৪০০০।
প্রদেয় সেবা সমূহঃ
ঢাকা মেট্রোপলিটন থানা এলাকার নাগরিকগণের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ০১ (এক) সপ্তাহের মধ্যে প্রদান করা হয়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ‘পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়’ কর্তৃক সত্যায়িত করে দেওয়া হয়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রার্থীর চাহিদা মতে কুরিয়ার সার্ভিস এর মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে বাসায় পৌছে দেওয়া হয়।
শুক্রবার ও সরকারী ছুটির দিন ব্যতিত প্রতিদিন সকাল ০৯ টা হইতে বিকাল ০৫ টা পর্যন্ত সেবা প্রদান করা হয়।
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট নিতে হলে যা করতে হবেঃ
ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বরাবর সাদা কাগজে আবেদন পত্রের সাথে যা যা লাগবে-
পাসপোর্টের সত্যায়িত ফটোকপি (অবশ্যই ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত হতে হবে।) বাংলাদেশ ব্যাংক/সোনালী ব্যাংকের যে কোন শাখা হতে ৫০০/- (পাঁচশত) টাকা মুল্যমানের ট্রেজারী চালান। চালানের কোড নাম্বার (১-২২০১-০০০১-২৬৮১)
পাসাপোর্টের স্থায়ী কিংবা অস্থায়ী ঠিকানা যে কোন একটি অবশ্যই ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার অভ্যন্তরে হতে হবে এবং অবশ্যই ঐ ঠিকানায় অবস্থান করতে হবে।
যারা বিদেশে অবস্থান করছেন তাদের পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য যে দেশে অবস্থান করছেন সে দেশের বাংলাদেশ দূতাবাস/হাইকমিশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা কর্তৃক পাসপোর্টের ফটোকপি সত্যায়িত থাকতে হবে।
মেশিনরিডেবল পাসপোর্টে (এম.আর.পি) যদি ঠিকানা উল্লেখ না থাকে সেক্ষেত্রে, পাসপোর্টে যে স্থায়ী/বর্তমান ঠিকানা ব্যবহার করা হয়েছে তার প্রমাণ স্বরুপ স্থানীয় ওয়ার্ড কমিশনার এর সনদ পত্র /জাতীয় পরিচয় পত্র/ জন্ম নিবন্ধন সনদ পত্র এর ফটোকপি ১ম শ্রেণীর সরকারী গেজেটেড কর্মকর্তা দ্বারা সত্যায়িত করে দখিল করতে হবে।
স্পেনে যাওয়ার জন্য যারা- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার আবেদন করবেন তারা সচিব, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয় বরাবর উল্লেখিত কাগজ পত্র সহ তাদের আবেদন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের বহিরাগমন শাখা-০৩ এ দাখিল করতে হবে।
আবেদনপত্র জমা দেওয়ার পর প্রদত্ত টোকেনটি ডেলীভারীর দিন অবশ্যই নিয়ে আসতে হবে।
আবেদন পত্র জমা দেওয়ার এক সপ্তাহ পর অত্র অফিস হতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট প্রদান করা হবে।
যাদের পাসপোর্টে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার বাইরের ঠিকানা দেওয়া আছে তারা সংশ্লিষ্ট জেলার পুলিশ সুপার, জেলা বিশেষ শাখা বরাবর উল্লেখিত কাগজ পত্র সহ আবেদন করতে হবে।
(আবেদনের নমুনা কপি)
বরাবর
পুলিশ কমিশনার
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ, ঢাকা।
বিষয়ঃ পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়ার জন্য আবেদন।
জনাব
বিনীত নিবেদন এই যে, আমি নিম্নস্বাক্ষরকারীর এই মর্মে আবেদন করিতেছি যে, আমি/ আমার … … … … … … … … … …
এর বিদেশ যাওয়া/ স্থায়ীভাবে বসবাস করার … … … … … … … … … … জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের প্রয়োজন। আমি/আমার … … … … … … … … … …
এর পাসপোর্ট অনুযায়ী বৃত্তান্ত নিম্নরূপ নাম… … … … … … … … … … পিতা/স্বামী … … … … … … … … … … ঠিকানা … … … … … … … … … …পাসপোর্টের নম্বর… … … … … … … … …
ইস্যুর তারিখ… … … … … … … … … … মেয়াদ উর্ত্তীণের তারিখ… … … … … … … … … … ..স্থান … … … … … … … … … …
অতএব, মহোদয়ের নিকট আবেদন এই যে, আমি যাতে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পেতে পারি তার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করতে মর্জি হয়।
তারিখ-
সংযুক্ত:
১। পাসপোর্টের ফটোকপি (সত্যায়িত)।
২। ব্যাংক চালানের মূলকপি।
বিনীত নিবেদক
… … … … … … … … … …
ঠিকানা:-
ফোন নং…. … … … … … … … … …
তথ্য উৎসঃ ডিএমপি নিউজ

Monday 18 July 2016

গলফার সিদ্দিকুরের অলিম্পিক যাত্রা

গলফার সিদ্দিকুর রহমান ২য় বাংলাদেশী ক্রীড়া ব্যক্তিত্ব যিনি  অলিম্পিক গেমসের  জন্য যোগ্যতা অর্জন করেছেন । গত রবিবার, ১০ জুলাই  ২০১৬  তারিখে  তিনি RIO 2016 গেমসের জন্য চূড়ান্ত তালিকায় ৫৬ তম স্থান অর্জন করেন । ২০১৬ সালের ১১ জুলাইয়ের মধ্যে গলফ রাঙ্কিংয়ে ৬০ এর মধ্যে থাকতে পারলেই সিদ্দিকুর সরাসরি অংশ নেয়ার সুযোগ  পেতেন অলিম্পিক গেমসে।
১৯৮৪ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসে অনুষ্ঠিত অলিম্পিক থেকে নিয়মিত অংশ নিয়ে আসছে বাংলাদেশ। আগে বাংলাদেশি ক্রীড়াবিদদের অলিম্পিকে জায়গা করে নিতে হতো বিশেষ কোটা ওয়াইল্ড কার্ডের মাধ্যমে। এর আগে ১৯৯২ সালে বার্সেলোনা অলিম্পিকে শুটিংয়ের ১০ মিটার এয়ার রাইফেলে কোয়ালিফাই স্কোর করে প্রথম বাংলাদেশি হিসাবে সরাসরি মূল  পর্বে  অংশ নেন এদেশের কৃতী শুটার কাজী শাহানা পারভীন ।


১৯৮৪ খ্রিস্টাব্দের ২০ নভেম্বর সিদ্দিকুর রহমানের জন্ম মাদারীপুরে। পারিবারিক নাম মোহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর বাবা আফজাল হোসেন এবং মায়ের নাম মনোয়ারা বেগম। চার ভাইয়ের মধ্যে সিদ্দিকুর তৃতীয়।  জন্ম থেকেই প্রচন্ড দারিদ্রতার মধ্যে বেড়ে উঠেন তিনি। স্বাধীনতার পরপর বাবা আফজাল হোসেন পুরো পরিবার নিয়ে পেটের দায়ে এসে উঠেছিলেন ঢাকার খানিক বাইরে ধামালকোটের বস্তিতে। সেই বস্তিতে বেড়ে উঁঠতে উঁঠতে সিদ্দিকুর একসময় পাশের বাড়ির এক ছেলের সাথে চলে যান ঢাকাস্থ কুর্মিটোলায় অবস্থিত সেনাবাহিনীর গলফ ক্লাবে। সেখানে 'বলবয়' হিসেবে বল কুড়ানোর কাজ করতে শুরু করেন, তখন তিনি পড়তেন দ্বিতীয় শ্রেণীতে। এভাবে তাঁর সামান্য কিছু আয় হতে থাকে। আর পাশাপাশি কাছ থেকে দেখার সুযোগ হয় এই খেলার।
একসময় 'বলবয়' থেকে 'ক্যাডি' পদে পদোন্নতি হয় তাঁর। এবারে তিনি খেলোয়াড়দের পেছন পেছন তাদের সরঞ্জাম বহন করার এবং টুকটাক সহায়তা করার সুযোগ পান। আর এভাবে এই খেলার প্রতি তার অনুরাগ জন্মে। তিনি বেতনের জমানো টাকা দিয়ে লোহার দোকানে গিয়ে লোহার রড দিয়ে গলফ ক্লাবের মতো একটা কিছু তৈরি করে নেন। পড়ালেখার পাশাপাশি ক্যাডি'র দায়িত্ব পালন করেও সিদ্দিক তখন তার নতুন লোহার ক্লাব দিয়ে গলফ চর্চা করতেন।
২০০০ সালের দিকে বাংলাদেশের গলফ ফেডারেশনের উদ্যোগে দেশে প্রতিযোগিতামূলক গলফে বলবয়-ক্যাডি হয়ে আসা সুবিধাবঞ্চিত গলফারদের সুযোগ করে দেয়া হয়। সেই সুযোগে কোচের অধীনে শুরু হয় সিদ্দিকুরের  পথ চলা । তাঁর মনোযোগ, আগ্রহ এবং ধৈর্য্য ছিল আর অন্য সবার থেকে অনেক বেশি, যার ফল তিনি অতি অল্প সময়ের মধ্যে পেতে থাকেন । সবাইকে আশ্চর্য করে দিয়ে তিনি জিততে শুরু করলেন । একে একে ১২টি অপেশাদার গলফ টুর্নামেন্টের শিরোপা জিতে ফেললেন সিদ্দিক।
মনোযোগ, আগ্রহ এবং ধৈর্য্য ও অপেশাদার গলফে তাঁর সাফল্য তাঁকে টেনে নিলো পেশাদার গলফের দিকে এবং ২০০৮ সালে শুরু হয় তাঁর পেশাদার গলফের অগ্রযাত্রা । যথারীতি সেখানেও সাফল্য ধরা দেয় সিদ্দিকুরের । ২০০৮  ও ২০০৯ সালে ভারত ও বাংলাদেশ সার্কিটের ৪টি পোশাদার শিরোপা জিতেন সিদ্দিকুর।

Sunday 17 July 2016

গিটার বাজান গুগলে ! - Google Guitar